সেরা ২০টি মেকআপ করার জিনিসের নাম ও দাম
প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আপনারা অনেকেই মেকআপ করার জিনিসের নাম ও দাম, ন্যাচারাল মেকআপ করার নিয়ম, মেকআপ আইটেম নাম ও ছবি ইত্যাদি সম্পর্কে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন। যদি সত্যিই এসব খুঁজে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।
আমরা উপরোক্ত সকল টপিক গুলো সম্পর্কে আজকে আপনাদের বিস্তারিত জানাবো, যাতে আপনি সহজেই মেকআপ করতে পারেন। মেকআপ করার মাধ্যমে নিজেকে আরও সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করে তুলতে চাইলে আজকের এই আর্টিকেলটির শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ভূমিকা
বিশেষ করে মেয়েরা মেকআপ করতে খুবই ভালোবাসে। মেকআপ করলে সৌন্দর্য অনেক গুণে বৃদ্ধি পায়। কিন্তু অনেক মানুষ আছেন যারা মেকআপ করার প্রোডাক্ট এর নাম এবং দাম সম্পর্কে জানেন না। বাজারে বিভিন্ন ধরনের এবং বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মেকআপ পাওয়া যায় বিভিন্ন দামের।
বিভিন্ন দামের মেকআপ করার জিনিস থাকার কারণে আপনি আপনার ইচ্ছা মতো বাছাই করে নিতে পারবেন প্রয়োজন অনুযায়ী।
শুনতে অবাক লাগলেও সত্যি আজকাল শুধু মেয়েরা নয়, অনেক ছেলেরাও মেকআপ করার জিনিস ব্যবহার করছেন। যাই হোক মেকআপ করার জিনিসের নাম ও দাম সম্পর্কে চলুন এখন বিস্তারিত জেনে নেই আর বেশি দেরি না করে।
মেকআপ করার জিনিসের নাম ও দাম
আপনারা অনেকেই মেকআপ করার প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান। বর্তমানে ঘরে বসেই যেমন মেকআপ করার জিনিসপত্র সম্পর্কে জানা যায় তেমনি অর্ডারও করা যায়।
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোতে এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ঘরে বসেই মেকআপ করার জিনিসের নাম ও দাম সম্পর্কে আপনি জানতে পারবেন এবং অর্ডারও করতে পারবেন। বর্তমানের জনপ্রিয় কিছু মেকআপ করার প্রোডাক্ট এর নাম ও দাম এবং ব্যবহার নিচে তুলে ধরা হলো:
১. মুখের মেকআপ করার জিনিসের নাম ও দাম এবং ব্যবহার
প্রাইমার: এটি মেকআপ করার আগে ব্যবহার করতে হয়। এটির মাধ্যমে ত্বক অনেক মসৃণ হয় এবং দীর্ঘসময় ধরে মেকআপ ধরে রাখতে সাহায্য করে। প্রাইমার এর দাম ১১০ টাকা থেকে শুরু করে ৯৮০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এটির দাম নির্ভর করে ব্র্যান্ডের উপর।
ফাউন্ডেশন: যাদের মুখ বা চেহারায় কালো কালো দাগ রয়েছে, চেহারার কোনো জায়গায় সাদা আবার কোন জায়গায় কালো এরকম যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে ফাউন্ডেশন ব্যবহার করতে পারেন চেহারার রং সমান করার জন্য। ফাউন্ডেশন বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। এটি ৫০০ থেকে শুরু করে ৩০০০ টাকা দামেরও পাওয়া যায়।
কনসিলার: আমাদের অনেকের মুখেই বিভিন্ন ধরনের দাগ রয়েছে। মেকআপ করে এই সকল দাগ সহজেই ঢেকে ফেলা যায়। বিভিন্ন ধরনের দাগ ঢাকার জন্য সবচেয়ে সেরা মেকআপ করার প্রোডাক্ট হলো কনসিলার। কনসিলারের দাম ৪০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত হয়।
কালার কারেক্টর: এটিও একটি চমৎকার প্রোডাক্ট। এর মাধ্যমে ত্বকের অসামঞ্জস্য এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ করে তোলা যায়। কালার কারেক্টর এর দাম ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা। তবে কোনো কোনো ব্রান্ডের কালার কারেক্টর আরও কম দামে পেতে পারেন।
সেটিং পাউডার: মেকআপ তো করলেন, কিন্তু এটি কতক্ষণ থাকবে? আপনি যদি দীর্ঘক্ষণ ধরে মেকআপ টিকিয়ে রাখতে চান তাহলে ঘাম থেকে বাঁচতে হবে। আর ঘাম থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে সেটিং পাউডার ব্যবহার করতে হবে। যাদের ত্বক অতিরিক্ত তৈলাক্ত তারাও এটি ব্যবহার করতে পারেন। সেটিং পাউডার এর সর্বনিম্ন দাম ৪০০ টাকা, এছাড়া ৭৫০০ টাকারও পাওয়া যায়।
সেটিং স্প্রে: এই প্রোডাক্টটি চমৎকার কাজ করে মেকআপ দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ধরে রাখতে সাহায্য করে। এই স্প্রে টি ব্যবহার করলে চেহারায় যেন মেকআপ লক হয়ে যায়। সেটিং স্প্রের দাম ৫০০-৬৭৯০ টাকা পর্যন্ত।
ফেস শিট মাস্ক: এটি মেকআপ করার পূর্বে ব্যবহার করতে হয়। এটি ব্যবহার করলে ত্বক হাইড্রেটেড এবং স্মুথ হয়। এই স্মার্ট ১০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন।
২. চোখের মেকআপ করার জিনিসের নাম ও দাম এবং ব্যবহার
আইব্রো পেনসিল/পোমেড: যারা নিজের ভ্রু সাজাতে চান তাদের জন্য এই প্রোডাক্ট। এটি বিভিন্ন ধরনের এবং বিভিন্ন দামের পাওয়া যায়। এটি ১৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৮০০ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। এমনকি এর চেয়ে বেশি দামেরাও হয়ে থাকে কিছু কিছু ব্রান্ডের আইব্রো পেন্সিল।
আইশ্যাডো প্যালেট: অনেক মেয়েরাই চোখে বিভিন্ন ধরনের রঙ যোগ করতে পছন্দ করেন। কেননা বিভিন্ন রঙের আইশ্যাডো প্যালেট দিয়ে চোখে রং করলে খুবই সুন্দর লাগে। আইশ্যাডো প্যালেট বক্স এর দাম ৬০০ থেকে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
আইলাইনার (Eyeliner): এটি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে, যেমন লিকুইড, জেল এবং পেন্সিল আকারে পাওয়া যায়। এটি চোখের পাতার উপর দিয়ে ব্যবহার করা হয়, যার মাধ্যমে চোখের সৌন্দর্য কয়েক গুণে বৃদ্ধি পায়। এটি ২০০ থেকে শুরু করে বিভিন্ন দামের পাওয়া যায়।
মাসকারা: এটি ব্যবহারে চোখের পাতা লম্বা দেখায় যার কারণে চোখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। মাসকারা এর বর্তমান দাম ৩০০-৩০০০ টাকা।
আইল্যাশ গ্লু এবং ফালস আইল্যাশ: বাজারে আইল্যাশ পাওয়া যায় যা কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হয়েছে, একেই ফালস আইল্যাশ বলে। আর এই আইল্যাশ ব্যবহার করলে চোখের সৌন্দর্য অনেক গুণে বৃদ্ধি পায়। এটি লাগানোর জন্য আইল্যাশ গ্লু বা আঠার প্রয়োজন হয়।
ফালস আইল্যাশ এর দাম সাধারণত ১৫০ থেকে ৮০০ টাকা হয়ে থাকে এবং আইল্যাশ গ্লু ১০০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।
৩. গালের মেকআপ করার জিনিসের নাম ও দাম এবং ব্যবহার
মেকআপ ব্লাশ: এটির মাধ্যমে চেহারায় বা গালে হালকা গোলাপি রঙ করা যায়। গোলাপি গাল কে না পছন্দ করে। নিজের চেহারা কে আরও সুন্দর করতে ব্লাশ ব্যবহার করতে পারেন। ব্লাশ বক্স এর দাম ৩০০ থেকে ৩০০০ টাকা পর্যন্ত হয়।
হাইলাইটার: গালের যে উঁচু অংশ রয়েছে সেখানে এটি ব্যবহার করা হয় উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য। হাইলাইটারের দাম ২২০ থেকে ৩৮০০ হাজার টাকা।
কনট্যুর: এই মেকআপ প্রোডাক্টটি ক্রিম এবং পাউডার আকারে বাজারে পাওয়া যায়। মুখের শার্পনেস বৃদ্ধি করতে এটি ব্যবহার করতে পারেন। কনট্যুর এর দাম ২১০০ টাকা। তবে ব্র্যান্ড ভেদে দাম কিছুটা আলাদা হতে পারে।
ব্রোঞ্জার: এই প্রোডাক্টটি অনেক জনপ্রিয়। এটিও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। যাদের চেহারা তুলনামূলক কালো বা শ্যামলা তারা এটি ব্যবহার করতে পারেন। ব্রোঞ্জার ২২০ টাকা থেকে থেকে শুরু করে ২৫৫০ টাকা দামেরও হয়।
৪. ঠোঁটের মেকআপ করার জিনিসের নাম ও দাম এবং ব্যবহার
লিপবাম: ঠোঁটের সৌন্দর্য সকালে বৃদ্ধি করতে চায়। এজন্য প্রতিদিন লিপবাম ব্যবহার করতে পারেন। এটি ঠোঁট ময়েশ্চারাইজ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। লিপবাম এর দাম ৮০ টাকা থেকে শুরু হয়, সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা দামেরও পাওয়া যায়।
লিপ লাইনার: ঠোঁটের লিপস্টিক বর্ডার তৈরি করতে এবং ঠোঁটের গঠন ঠিক রাখতে ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যবহার করলে ঠোঁটের গঠন সুন্দরভাবে বোঝা যায় এবং ঠোঁটের সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। লিপ লাইনার এর সর্বনিম্ন দাম ১৬০ টাকা এবং সর্বোচ্চ দাম ৪০০ টাকা।
লিপস্টিক: লিপস্টিক প্রায় সকলেই চিনে। কিন্তু বর্তমান বাজারে বিভিন্ন রঙের লিপস্টিক পাওয়া যায় যার ঠোঁটের সৌন্দর্য অনেক বেশি বৃদ্ধি করে। ভালো মানের একটি লিপস্টিক এর দাম ৩০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তবে সাধারণ লিপস্টিক গুলো ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যেও পেয়ে যাবেন।
লিপ গ্লস: আপনি কি ঠোঁট সাইনি এবং উজ্জ্বল করতে যাচ্ছেন? তাহলে ব্যবহার করুন লিপ গ্লস। এটি ঠোঁটকে অনেক উজ্জ্বল করে এবং নজরকাড়া ভাব এনে দেয়। এটির দাম সাধারণত সর্বনিম্ন ৩০০ টাকা। এছাড়া আরও ভালো ব্র্যান্ডের লিপ গ্লসের দাম ১০০০ টাকার আশেপাশে হতে পারে।
লিকুইড লিপস্টিক: যদি চান ঠোঁটের লিপস্টিক দীর্ঘক্ষণ ধরে থাকুক, তাহলে লিকুইড লিপস্টিক ব্যবহার করুন। এটি ব্যবহার করলে রঙ দীর্ঘস্থায়ী হয়। লিকুইড লিপস্টিক এর দাম ২৭০ টাকা থেকে শুরু হয় এবং ১৮০০ টাকা দামেরও পাওয়া যায়।
ন্যাচারাল মেকআপ করার নিয়ম
যারা ন্যাচারাল বা প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে মেকআপ করতে চান তাদের জন্য এখন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করব। আমরা অনেকেই জানিনা যে মেকআপ করার যে সকল প্রোডাক্ট রয়েছে তা যদি ভালো ব্র্যান্ডের না হয়, ভালো মানের না হয় তাহলে স্কিন ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। অবাক হওয়ার কিছু নেই এটাই বাস্তব।
হয়তো ব্যবহারের সাথে সাথে আপনার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিবে না, কিন্তু দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে করতে একদিন বড় ধরনের ক্ষতি দেখা দিতে পারে। তাই যারা ন্যাচারাল মেকআপ করতে চান তাদেরকে সাধুবাদ জানাই। ন্যাচারাল মেকআপ করার নিয়ম রয়েছে।
আমাদের প্রকৃতিতে অনেক ধরনের উপকারী জিনিস রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করে সহজেই তখন উজ্জ্বল করা যায়। এলোভেরা এবং নারকেল তেল মিশ্রণ করে ত্বকের মশ্চারাইজার তৈরি করে ফেলতে পারেন।
সামান্য পরিমাণ মুলতানি মাটি, এর সাথে গোলাপজল নিয়ে ভালোভাবে পেস্ট তৈরি করুন এবং পাঁচ মিনিট মুখে লাগান। এরপর ধুয়ে ফেলুন, আপনার ফেস খুব ভালোভাবে ক্লিন হয়ে যাবে।
চোখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে চাচ্ছেন? তাহলে এলোভেরা জেল এবং কয়লার গুঁড়া ভালোভাবে মিশিয়ে ছোট একটি ব্রাশ দ্বারা চোখের পাতায় ব্যবহার করুন। ঠোঁটকে আকর্ষণীয় করতে চাচ্ছেন? তাহলে মধুর সঙ্গে বিটরুটের রস মিশিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন।
এছাড়া অন্য সময় ঠোঁটের লেবুর রস ব্যবহার করুন এতে ঠোঁটের মরা কোষগুলো দূর হয়ে যাবে এবং কালো দাগও দূর হবে। গালের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে চাচ্ছেন? তাহলে বিটরুটের গুঁড়া এবং কাঁচা দুধ একসঙ্গে মিশিয়ে গাল সহ পুরো চেহারাতে ব্যবহার করুন। তাহলে দেখবেন চেহারা আগের চেয়ে অনেক আকর্ষণীয় এবং চেহারায় হালকা সুন্দর রঙ চলে এসেছে।
মেকআপ আইটেম নাম ও ছবি
আপনারা অনেকেই অনলাইনে মেকআপ আইটেম নাম ও ছবি সম্পর্কে সার্চ করে থাকেন। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে বেশ কিছু মেকআপ আইটেম নাম ও ছবি সহ দেওয়া হলো:
- প্রাইমার
- ফাউন্ডেশন
- কনসিলার
- কালার কারেক্টর
- সেটিং পাউডার
- সেটিং স্প্রে
- ফেস শিট মাস্ক
- আইব্রো পেনসিল
- আইশ্যাডো প্যালেট
- আইলাইনার
- মাসকারা
- আইল্যাশ গ্লু
- ফালস আইল্যাশ
- মেকআপ ব্লাশ
- হাইলাইটার
- কনট্যুর
- ব্রোঞ্জার
- লিপবাম
- লিপ লাইনার
- লিপস্টিক
- লিপ গ্লস
- লিকুইড লিপস্টিক
FAQ: আর্টিকেল সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
১. গরমে এবং শীতে রোদের হাত থেকে বাঁচতে কি ব্যবহার করতে হবে?
উত্তর: রোদের ক্ষতিকর রশ্মি আমাদের ত্বকের বিভিন্ন ক্ষতি করে থাকে। এজন্য যখনই রোদে যাবেন তখনই ভালো মানের সানস্ক্রিম ব্যবহার করতে হবে।
২. দাঁতের সৌন্দর্য কিভাবে বৃদ্ধি করতে পারি?
উত্তর: দাঁতের সৌন্দর্য বেশি করতে হলে আপনাকে প্রতিবার খাবার খাওয়ার পর মিসওয়াক করতে হবে। দাঁত ঝকঝকে সাদা করতে চাইলে প্রতিদিন কয়েকটি কাঠ কয়লা জোগাড় করুন এবং ভালোভাবে গুঁড়ো করুন। তারপর একটি ব্রাশ দিয়ে গুলো নিয়ে দাঁত ভালোভাবে মাজুন। দেখবেন প্রথমবারেই রেজাল্ট পাবেন।
৩. লিপস্টিকের প্রধান উপাদান কি?
উত্তর: লিপস্টিকের প্রধান উপাদান হলো মোম। এছাড়া তেল, মাখন, রঙ ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।
সর্বশেষ
বাজারে বিভিন্ন ধরনের মেকআপ করার জিনিস বা প্রোডাক্ট পেয়ে যাবেন, সেগুলো অবশ্যই ভালোভাবে দেখে শুনে নিবেন। বিশেষ করে কোনো পণ্যে ভেজাল রয়েছে কিনা বা ph মান ঠিক রয়েছে কিনা সেগুলো খেয়াল করতে হবে। এছাড়া প্রাকৃতিক উপাদান দ্বারা মেকআপ করাই সর্বোত্তম কাজ। এতে ত্বকের কোনো ক্ষতি হয় না, বরং উপকার হয় অনেক বেশি।
সম্মানিত পাঠক আমরা আপনাদের জানিয়েছি মেকআপ করার জিনিসের নাম ও দাম এবং ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে। আশা করি আর্টিকেলটি পরে আপনি উপকৃত হয়েছেন। আপনার যদি আরও কোনো কিছু জানা প্রয়োজন হয় তাহলে নিচে কমেন্ট করুন। আমাদের সঙ্গে এতক্ষণ ধরে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনলাইন ইনকাম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url